জাফিয়া তাসনিম
কিয়ারা আদভানি
বলিউড অভিনেত্রী কিয়ারা আদভানি তার সকাল শুরু করেন ইয়োগার মাধ্যমে, যেখানে তিনি এমন আসনগুলোর ওপর জোর দেন যা নমনীয়তা এবং মনোযোগ বাড়ায়। তার কাছে, ইয়োগা কেবল শারীরিক ব্যায়াম নয় বরং মন, শরীর এবং আত্মাকে সংযুক্ত করার একটি উপায়।
কারিনা কাপুর খান
কারিনা কাপুর খান, যিনি ফিটনেসের প্রতি নিবেদনের জন্য সুপরিচিত, দীর্ঘদিন ধরে যোগব্যায়ামকে দৈনন্দিন রুটিনের একটি মূল ভিত্তি হিসেবে ধরে রেখেছেন। মাতৃত্বের যাত্রা তার বিশ্বাসকে আরও দৃঢ় করেছে যে ইয়োগা শারীরিক এবং মানসিক সহনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
আলিয়া ভাট
আলিয়া ভাট ইয়োগা অনুশীলনের মাধ্যমে তার ব্যস্ত সময়সূচির মধ্যে নিজেকে কেন্দ্রীভূত ও শান্ত রাখতে পারেন। ইয়োগার শান্তিদায়ক প্রভাব তাকে আত্ম-অন্বেষণে সহায়তা করে। পাশাপাশি মনোযোগ এবং ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা তার গতিশীল পেশার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
দীপিকা পাড়ুকোন
দীপিকা পাড়ুকোন ইয়োগাকে একটি সামগ্রিক অনুশীলন হিসেবে সমর্থন করেন যা সার্বিক সুস্থতাকে উৎসাহিত করে।
অনন্যা পাণ্ডে
অনন্যা পাণ্ডে ইয়োগার এই অনুশীলনের মাধ্যমে শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করেন এবং অভ্যন্তরীণ সুরের একটা অনুভূতিও খুঁজে পান।
কিয়ারার শক্তিশালী আসন থেকে কারিনার মননশীল অনুশীলন, আলিয়ার আত্ম-অন্বেষণ থেকে দীপিকার চাপ ব্যবস্থাপনা পর্যন্ত বলিউডের অভিনেত্রীরা ইয়োগার বহুমুখিতা এবং রূপান্তরমূলক শক্তির সাক্ষ্যই যেন প্রকাশ করে চলেছেন। গ্ল্যামার এবং স্পটলাইটের বাইরে, ইয়োগার প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতি আত্ম-অন্বেষণ এবং সুস্থতার দিকে একটি গভীর যাত্রাকে প্রতিফলিত করে।
সোর্স: প্রগতিবাদী পত্রিকা
ব্লগটি মনের বন্ধু এক্সপার্ট দ্বারা রিভিউয়ের পরে প্রকাশিতএই ব্লগের একমাত্র উদ্দেশ্য মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি করা। পাঠকের বোঝার সুবিধার্থে এতে কিছু প্রতীকি ঘটনা ব্যবহার করা হয়েছে।
এই ব্লগ বা এর কোনো অংশ পড়ে কেউ আঘাতপ্রাপ্ত হলে তার জন্য লেখক ও ‘মনের বন্ধু’ দায়ী নয়। মনের ওপর চাপ অনুভব করলে বা মানসিকভাবে ট্রিগার্ড অনুভব করলে দ্রুত মনের বন্ধু বা যেকোনো মানসিক স্বাস্থ্যবিদের সাথে যোগাযোগ করুন।
মনের বন্ধুতে কাউন্সেলিং নিতে যোগাযোগ করুন: ০১৭৭৬৬৩২৩৪৪।
📍: ৮ম ও ৯ম তলা, ২/১৬, ব্লক-বি, লালমাটিয়া, ঢাকা
মানুষ সব সময়ই নিজেকে জানতে চেয়েছে, খুঁজতে চেয়েছে। নিজেকে খুঁজে পেতে কখনো প্রকৃতির সান্নিধ্যে গিয়েছে, কখনো নিজেকে আড়ালে রেখেছে। এমন একটি মাধ্যম হলো যোগব্যায়াম বা ইয়োগা। ইয়োগা মানুষের শরীর ও মস্তিষ্কের
আলিয়া ভাট তার অ্যাটেনশন ডেফিসিট ডিজঅর্ডারের অভিজ্ঞতা তুলে ধরতে গিয়ে জানান
অনেকে মনে করেন শুধু আমাদের শরীর ভালো রাখতে ইয়োগা করা হয়। ধারণাটা পুরোপুরি ঠিক না। ইয়োগার একটি ইতিবাচক প্রভাব পরে আমাদের মনের ওপরেও।
বলিউডের অনেক অভিনেত্রী প্রতিনিয়ত ইয়োগা অনুশীলন করে তাদের ব্যস্ত জীবনের মাঝে প্রশান্তি